ads
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ০২:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের স্বৈরাচারের দোসর আরও ৩৯ আমলার দ্রুত অপসারণ দাবি জুলাই ঐক্যের ধর্ষণের পর গর্ভপাত: সালিশে ব্যর্থ, মামলাও নেয়নি পুলিশ হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের ব্যয় দিনে ২০০ মিলিয়ন ডলার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা বিপজ্জনক নজির: জাতিসংঘে চীনা দূত বেদখল খাসজমি উদ্ধারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ ভূমি উপদেষ্টার বান্দরবানের লামায় সেনাবাহিনীর অভিযান, ৯ সন্ত্রাসী আটক দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু শ্রীবরদীতে মাছের ঘেরে ২ শিশুর মরদেহ, দুর্ঘটনা নাকি হত্যাকাণ্ড!

করোনার দীর্ঘমেয়াদী উপসর্গগুলো ‘সত্যিই উদ্বেগজনক’: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২০
  • ২১ বার পঠিত

শরীরের প্রধান অঙ্গগুলোর ক্ষতিসহ, কোভিড-১৯ আক্রান্ত কিছু রোগীর মাঝে দীর্ঘমেয়াদী নানা রোগের উপসর্গ দেখা দেয়ায় এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিশ্চিত করার জন্য সরকার প্রধানদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

শুক্রবার (৩০ অক্টোবর) জেনেভায় জাতিসংঘ সংস্থার ভার্চুয়াল প্রেস কনফারেন্স চলাকালীন ডব্লিউএইচও প্রধান টেড্রোস আধনম গেব্রিয়েসুস বলেন, ‘যদিও আমরা এখনও ভাইরাসটি সম্পর্কে শিখছি, তবে এটি স্পষ্ট যে কোভিড-১৯ কেবল মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয় না। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষের ওপর এই ভাইরাসটির দীর্ঘমেয়াদী মারাত্মক প্রভাব রয়েছে।’

তিনি বলেন, চলমান পরিস্থিতিতে এটিও প্রতীয়মান যে ‘হার্ড ইমিউনিটির’ ধারণাটি ‘নৈতিকভাকে অযৌক্তিক’ এবং ‘অপ্রোয়জনীয়’। ডব্লিউএইচও মহাপরিচালক করোনাভাইরাসের উপসর্গগুলোর বিশদ বর্ণনা করেছেন যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ‘সত্যিই উদ্বেগজনক’ হারে ওঠানামা করে।

এর মধ্যে ক্লান্তি, কাশি এবং শ্বাসকষ্ট হওয়া থেকে শুরু করে ফুসফুস এবং হার্টসহ প্রধান অঙ্গগুলোর প্রদাহ ও ক্ষতি এবং স্নায়বিক ও মনস্তাত্ত্বিক প্রভাবগুলোও রয়েছে।

উপসর্গগুলো প্রায়শই বৃদ্ধি পায় মানুষের শরীরের যেকোনো সিস্টেমকে তা প্রভাবিত করতে পারে।

টেড্রোস অ্যাধনম বলেন, ‘সরকারের করোনাভাইরাসের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাবগুলোর স্বীকৃতি প্রদান এবং এই ধরনের রোগীর জন্য স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা জরুরি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এরমধ্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী বিশেষ যত্ন ও পুনর্বাসন প্রয়োজন হয়।’

ডব্লিউএইচও প্রধানের মতে, কোভিড-১৯ এর দীর্ঘমেয়াদী প্রভাবগুলোর মুখোমুখি মানুষদের অবশ্যই পুরোপুরি পুনরুদ্ধার করার জন্য সময় দেয়া এবং যত্ন নেয়া উচিত।

তিনি বলেন, ‘আমার কাছে ‘প্রাকৃতিক হার্ড ইমিউনিটির’ ধারণাটি ‘নৈতিকভাকে অযৌক্তিক’ এবং ‘অপ্রোয়জনীয়’ মনে হয়। এ পন্থা আরও লাখ লাখ মানুষকে কেবল মৃত্যুর দিকেই ঠেলে দেবে না, এটি করোনাভাইরাস থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষের পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠার পথ দীর্ঘায়িত করবে।’

তিনি ব্যাখ্যা করেন যে `হার্ড ইমিউনিটি’ কেবল তখনই সম্ভব যখন করোনাভাইরাসের নিরাপদ এবং কার্যকর কোনো ভ্যাকসিন বিশ্বব্যাপী সমানভাবে বিতরণ করা হবে।

ডব্লিউএইচও প্রধান বলেন, ‘কার্যকর একটি ভ্যাকসিন না পাওয়া পর্যন্ত সবাইকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণকে রোধ করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করতে হবে, যা কোভিড-পরবর্তী দীর্ঘমেয়াদী পরিণতি রোধ করার সর্বোত্তম উপায়।’

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ওয়ালি উল্লাহ
নির্বাহী সম্পাদক
নিউজ রুম :০২-৯০৩১৬৯৮
মোবাইল: 01727535354, 01758-353660
ই-মেইল: editor@sristybarta.com
© Copyright 2023 - SristyBarta.com
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102