ads
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ০৫:৫১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের স্বৈরাচারের দোসর আরও ৩৯ আমলার দ্রুত অপসারণ দাবি জুলাই ঐক্যের ধর্ষণের পর গর্ভপাত: সালিশে ব্যর্থ, মামলাও নেয়নি পুলিশ হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের ব্যয় দিনে ২০০ মিলিয়ন ডলার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা বিপজ্জনক নজির: জাতিসংঘে চীনা দূত বেদখল খাসজমি উদ্ধারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ ভূমি উপদেষ্টার বান্দরবানের লামায় সেনাবাহিনীর অভিযান, ৯ সন্ত্রাসী আটক দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু শ্রীবরদীতে মাছের ঘেরে ২ শিশুর মরদেহ, দুর্ঘটনা নাকি হত্যাকাণ্ড!

গাইবান্ধায় হত্যা মামলায় তিন ভাইয়ের ফাঁসির আদেশ

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৮ অক্টোবর, ২০২০
  • ২১ বার পঠিত

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় পূর্ববিরোধের জেরে জমিতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া নিয়ে চাচাত ভাই-বোনকে হত্যা করার মামলায় তিন সহোদরের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলার অপর তিন আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।

মামলা দায়েরের ৪ বছর পর বৃহস্পতিবার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক দিলীপ কুমার ভৌমিক এই রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত ও খালাস পাওয়া আসামিরা উপস্থিত ছিলেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার পূর্বঝিনিয়া গ্রামের হযরত আলী (৩৯), হাফিজার রহমান (৩৬) ও আজিজল হোসেন (৩১)। তারা সকলেই মামলার প্রধান আসামি মৃত আবুল হোসেনের ছেলে।
খালাস পাওয়া আসামিরা হলেন মৃত আবুল হোসেনের স্ত্রী জরিনা বেগম, হযরত আলীর স্ত্রী গোলেনুর বেগম ও হাফিজারের স্ত্রী মোর্শেদা আকতার। এ ছাড়া মামলা চলাকালে প্রধান আসামি আবুল হোসেনের মৃত্যু হয়।

গাইবান্ধা জেলা জজ আদালতে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট শফিকুল ইসলাম শফিক জানান, পূর্বঝিনিয়া গ্রামের মফিজল হকের সঙ্গে তার চাচাত ভাইদের মধ্যে জমি নিয়ে বিরোধ ও মামলা চলে আসছিল। মামলায় মফিজল রায় পেয়ে জমি দখলে নেওয়ার পরিকল্পনা করেন। কিন্তু বিরোধপূর্ণ জমিতে লোহার তারে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে রাখেন প্রতিপক্ষ আবুল হোসেনরা।

২০১৬ সালের ১২ নভেম্বর ঘটনার দিন ওই জমিতে যান মফিজল হকের ছেলে, ছেলের বউ ও ভাতিজাসহ পরিবারের কয়েকজন। তখন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন মফিজলের ছেলে তসলিম, ভাতিজি মর্জিনা, ছেলের বউ জমিলা বেগম ও ভাতিজা আলমগীরসহ ছয়জন। হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও তসলিম ও ভাতিজি মর্জিনা বেগমকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। এ ঘটনায় মফিজল হক বাদী হয়ে সুন্দরগঞ্জ থানায় সাতজনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন।

এদিকে, মামলার রায়ে বাদীর পরিবার ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সন্তোষ প্রকাশ করলেও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন আসামির পরিবার-স্বজন ও তাদের আইনজীবীরা। আসামিপক্ষের আইনজীবী আবুয়ারা মো. সিদ্দিকুর ইসলাম বলেন, ‘মামলার এজাহার ও সাক্ষ্য-প্রমাণে আদালতের সার্বিক পর্যালোচনায় রায় ঘোষণা করা হয়নি। এ রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করলে অবশ্যই আসামিরা ন্যায়বিচার পাবেন।’

দ্রুতই এ নিয়ে আপিল করবেন বলেও জানান তিনি।

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ওয়ালি উল্লাহ
নির্বাহী সম্পাদক
নিউজ রুম :০২-৯০৩১৬৯৮
মোবাইল: 01727535354, 01758-353660
ই-মেইল: editor@sristybarta.com
© Copyright 2023 - SristyBarta.com
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102