ধর্ষক স্বামীর কঠোর বিচার দাবি করলেন স্ত্রী। ঘটনার তিনদিন পর তিন শিশুকে ধর্ষণ মামলায় গ্রেফতার স্বামীর অপকর্মের কথা অকপটে স্বীকার করেন তিনি। তবে জনগণের রোষানল থেকে বাঁচতে পরিবারের নিরাপত্তা চেয়েছেন আসামির স্ত্রী। এ ঘটনায় সুবিচার পাওয়ার দাবি করেন ভুক্তভোগীর স্বজন ও এলাকাবাসী।
স্বামীর অপকর্মে ভুক্তভোগী স্ত্রী। নিজেও চান স্বামীর কঠোর বিচার। তবে বুঝে ওঠার আগেই একদল উশৃঙ্খল যুবক বিচ্ছিন্ন করে দেয় বাড়ির বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংযোগ। বের করে দেয় ওই বাড়ির ভাড়াটিয়াদের। এখন নিজের পরিবারের নিরাপত্তা নিয়েই শঙ্কিত ওই নারী।
ভুক্তভোগীর স্বজন ও এলাকাবাসী জানায়, এর আগে ৬ সেপ্টেম্বর আশুলিয়ার তৈয়বপুরে একই পরিবারের যমজ দুবোন এবং অপর পরিবারের আরো এক শিশুকে বাড়ির মালিক ধর্ষণ করে। পরে গ্রাম্য শালিশে ২০ হাজার টাকা দিয়ে বিষয়টির সমাপ্তি টানা হয়। এতে ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ তুলেন ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসী।
বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার তিনদিন পর ধর্ষককে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ঢাকা চীফ জুডিশিয়াল কোর্ট কোর্ট ইন্সপ্টের আতিকুর রহমান খান।
আদালতে ১৬৪ ধারায় তিন শিশুকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেন হেলাল উদ্দিন।