ভেঙেই চলেছে ফরিদপুরের মধুমতি নদীর পাড়। বিলীন হচ্ছে বসতবাড়ি আর ফসলিজমি। ঝুঁকিতে বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফের বসতবাড়িসহ ৭টি গ্রাম। ফাটল দেখা দিয়েছে কুমার নদী সংলগ্ন বেড়ি বাঁধ সড়কেও। আর মানিকগঞ্জের কালীগঙ্গা নদীর ভাঙন হুমকিতে স্কুল, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসহ শতাধিক স্থাপনা।
নদী ভাঙনের হুমকিতে ফরিদপুরের কামারখালী বাজার সংলগ্ন বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফের বসত বাড়ি আর স্মৃতি জাদুঘর। যেকোন সময় চলে যেতে পারে নদীগর্ভে। এছাড়াও বন্যার পানি কমতে শুরু করার পর থেকে প্রতিদিনই মধুমতি নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ফসলি জমি, রাস্তা-ঘাট আর বসত ভিটা। যাতে হুমকিতে ৭টি গ্রাম।
ফাটল দেখা দিয়েছে কবি জসিমউদ্দিনের বাড়ি থেকে চুনাঘাটা পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটার সড়কে। স্থানীয়দের অভিযোগ, দুবছর ধরে কুমার নদী অপরিকল্পিত খননের ফলেই ঝুঁকির মুখে সড়কটি।
এদিকে কালীগঙ্গা নদীর পানি কমার সাথে সাথেই মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। এরইমধ্যে বিলীন হয়েছে বালিয়াখোড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের বেশ কয়েকটি কক্ষ।