ভোলায় প্রকৃত জেলেরা নয়, সরকারি সহায়তার নিবন্ধন কার্ড পেয়েছে অন্য পেশার মানুষ। এতে মৎস্যজীবীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
এসব কার্ড দিয়ে তারা চাল উত্তোলন করে নিচ্ছেন। ভোটার আইডি কার্ড জালিয়াতি করে সরকারি চাল আত্মসাতের অভিযোগও উঠেছে। এতে জেলেদের মাঝে দেখা দিয়েছে ব্যাপক ক্ষোভ।
ভোলার মৎস্য বিভাগের তথ্যমতে, বর্তমানে নিবন্ধিত জেল রয়েছেন ১ লাখ ২৩ হাজার জন। তবে নিবন্ধিত জেলেদের কার্ড বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
জেলার বোরহানউদ্দিনে মন্দিরের পুরোহিত, মোবাইল মেকানিক, স্কুলের পিয়ন থেকে শুরু করে বিভিন্ন পেশার মানুষ পেয়েছেন জেলেদের এই কার্ড। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান।
মৎস্যজীবী নেতারা বলছেন, প্রায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার জেলের নিবন্ধন হয়নি। তাই আগামীতে প্রকৃত জেলেদের নিবন্ধন কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে করা দাবি তাদের।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এস এম আজহারুল ইসলাম বলেন, নিবন্ধিত অমৎস্যজীবীদের বাদ দিয়ে প্রকৃত জেলেদের অন্তর্ভূক্ত করা হবে।