ads
রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১১:১২ অপরাহ্ন

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাহেদ

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২০
  • ৩৫ বার পঠিত

রিজেন্ট গ্রুপ ও রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদ ওরফে সাহেদ করিমকে রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ শেষ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রোববার (২৩ আগস্ট) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপসহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ।

দুদকের জনসংযোগ (পরিচালক) কর্মকর্তা প্রনব কুমার ভট্টাচার্য্য এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, সাত দিনের রিমান্ডের আজ শেষ দিন ছিল। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে দুদক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মামলার তদন্তে কাজ লাগবে। রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

ফারমার্স ব্যাংক থেকে ঋণ আত্মসাতের মামলায় গত ১৭ আগস্ট রিমান্ডে প্রথম দিন জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। পরের দিন ১৮ আগস্ট রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করার কথা থাকলেও অসুস্থতা দাবি করায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া চেক আপের জন্য। দুই দফা ইসিজি,এক্সরে, ডায়াবেটিকস পরীক্ষা, রক্ত পরীক্ষা, হার্ডবিট ও প্রেসার চেক করে কোনো রিপোর্টেই কোনো অস্বাভাবিকতা ধরা পড়েনি।

ফারমার্স ব্যাংক থেকে অর্থ আত্মসাৎ মামলায় গত ১০ আগস্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েস সাত দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন সাহেদের।

গত ২৭ জুলাই  সাহেদ ও বাবুল চিশতীসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই মামলার এজাহারে বলা হয়, রিজেন্ট হাসপাতালের জন্য পদ্মা ব্যাংক বা সাবেক ফারমার্স ব্যাংকের গুলশান করপোরেট শাখা থেকে ২০১৫ সালের জানুয়ারি মাসে এমআরআই মেশিন ক্রয়ের জন্য দুই কোটি টাকা ঋণের জন্য আবেদন করেন মো. সাহেদ। অথচ ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা ও ক্রেডিট রিক্স গ্রেডিং নিরূপণ না করেই ফারমার্স ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের নির্বাহী কমিটির সভাপতি মাহবুবুল হক চিশতী ঋণ অনুমোদন করে। যা পরবর্তী সময়ে ওই বছরের ১৫ জানুয়ারির ২১তম সভায় সাহেদের অনুকূলে দুই কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন হয়। যা পে-অর্ডারের মাধ্যমে এবং এমআরআই মেশিন ক্রয় করা হয়েছে এমন জাল কাগজপত্র দেখিয়ে ২১ জানুয়ারি শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের উত্তরা মহিলা শাখার মাধ্যমে দুই কোটি টাকা উত্তোলন করা হয়।

তবে শর্তানুযায়ী ১ কোটি টাকার এফডিআর করতে হয় সাহেদকে। ঋণ নেওয়ার পর কোনো কিস্তি পরিশাধ না করায় ঋণ হিসাবটি অনিয়মিত হওয়ার কারণে ব্যাংকের কাছে লিয়েন থাকা ওই এফডিআর থেকে এক কোটি টাকা সমন্বয় করা হয়।  আর বাকি ১ কোটি টাকা আনাদায়ী থেকে যায় বা আত্মসাৎ হয়। যা সুদাসলসহ ২ কোটি ৭১ লাখ টাকা হয়েছে।

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ওয়ালি উল্লাহ
নির্বাহী সম্পাদক
নিউজ রুম :০২-৯০৩১৬৯৮
মোবাইল: 01727535354, 01758-353660
ই-মেইল: editor@sristybarta.com
© Copyright 2023 - SristyBarta.com
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102