ads
শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ০৩:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম
প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের স্বৈরাচারের দোসর আরও ৩৯ আমলার দ্রুত অপসারণ দাবি জুলাই ঐক্যের ধর্ষণের পর গর্ভপাত: সালিশে ব্যর্থ, মামলাও নেয়নি পুলিশ হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের ব্যয় দিনে ২০০ মিলিয়ন ডলার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা বিপজ্জনক নজির: জাতিসংঘে চীনা দূত বেদখল খাসজমি উদ্ধারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ ভূমি উপদেষ্টার বান্দরবানের লামায় সেনাবাহিনীর অভিযান, ৯ সন্ত্রাসী আটক দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু শ্রীবরদীতে মাছের ঘেরে ২ শিশুর মরদেহ, দুর্ঘটনা নাকি হত্যাকাণ্ড!

সংস্কার হয়নি সাতক্ষীরার উপকূলীয় বাঁধ, দুর্ভোগে এলাকাবাসী

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২০
  • ৩০ বার পঠিত

ঘূর্ণিঝড় আম্পানের তিন মাস অতিবাহিত হয়ে গেলেও সংস্কার হয়নি সাতক্ষীরার উপকূলীয় বাঁধ। আশাশুনি ও শ্যামনগরের কপোতাক্ষ এবং খোলপেটুয়া নদীর জরাজীর্ণ বেড়িবাঁধটি ভেঙে জোয়ারের পানিতে ভেসে গেছে অর্ধশতাধিক গ্রাম। ভেসে গেছে হাজার হাজার বিঘা মৎস্যঘের ও ফসলি জমি। পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন লক্ষাধিক মানুষ।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেঁড়িবাধ রক্ষা করতে না পারায় ভেসে গেছে গরু, ছাগল ও হাঁস-মুরগি। ধসে পড়েছে শতাধিক কাঁচাঘরবাড়ি।

আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগর, শ্রীউলা ও আশাশুনি সদর এবং শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়নে যাতায়াতের প্রধান সড়কের পাকা রাস্তার ওপর দিয়ে প্রবল বেগে পানির স্রোত বইছে।

জানা যায়, গত ২০ মে ঘূর্ণিঝড় আম্পানের আঘাতে আশাশুনি ও শ্যামনগরের বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হলে রিং বাঁধ দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধ করা হয়। বর্তমানে সেটিও ভেঙে গেছে। আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগর ও শ্রীউলা ইউনিয়নের বড় একটি অংশের লোকালয়ে গত তিন মাস ধরে চলে জোয়ার ভাটা।

প্রতাপনগর ইউনিয়নের চাকলা ও কুড়িকাউনিয়া এবং শ্রীউলা ইউনয়নের হাজরাখালী পয়েন্টে বেঁড়িবাধ ভেঙে এতই গভীর হয়ে যায়, যা সংস্কার করা এতদিন সম্ভব হয়নি। তার জোয়ারে ৩-৪ ফুট পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় গত দুদিনে যেসব এলাকায় রিং বাঁধ দিয়ে পানি বন্ধ করা হয়েছিল, সেগুলো আবারও ভেঙে যায়।

ফলে জোয়ার ভাটা বইছে লোকালয়ে ও বাড়ির উঠানে। মানবেতর জীবনযাপন করছেন মানুষ। প্রতিদিন প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। দুর্গত এলাকায় ভেঙে পড়েছে স্যানিটেশন ব্যবস্থা। এতে চরম স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে বিশাল জনগোষ্ঠী। অনেকেই গবাদিপশু নিয়ে এলাকা ছাড়ছেন।

সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড ২-এর নির্বাহী প্রকৌশলী সুধাংশু শেখর সরকার বলেন, নভেম্বরের আগে বাঁধ মেরামত করা সম্ভব নয়।

এদিকে সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল দুর্গত এলাকা পরিদর্শন করে সেখানে ৪০ টন চাল বরাদ্দ দিয়েছেন। এ সময় দ্রুত সেখানে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ওয়ালি উল্লাহ
নির্বাহী সম্পাদক
নিউজ রুম :০২-৯০৩১৬৯৮
মোবাইল: 01727535354, 01758-353660
ই-মেইল: editor@sristybarta.com
© Copyright 2023 - SristyBarta.com
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102