ads
রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০৯:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের স্বৈরাচারের দোসর আরও ৩৯ আমলার দ্রুত অপসারণ দাবি জুলাই ঐক্যের ধর্ষণের পর গর্ভপাত: সালিশে ব্যর্থ, মামলাও নেয়নি পুলিশ হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের ব্যয় দিনে ২০০ মিলিয়ন ডলার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা বিপজ্জনক নজির: জাতিসংঘে চীনা দূত বেদখল খাসজমি উদ্ধারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ ভূমি উপদেষ্টার বান্দরবানের লামায় সেনাবাহিনীর অভিযান, ৯ সন্ত্রাসী আটক দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু শ্রীবরদীতে মাছের ঘেরে ২ শিশুর মরদেহ, দুর্ঘটনা নাকি হত্যাকাণ্ড!

হঠাৎ সীমান্তে সৈন্য সমাবেশ মিয়ানমারের নতুন পাঁয়তারা

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ২০ বার পঠিত

সীমান্তে সৈন্য সমাবেশ মিয়ানমারের নতুন পাঁয়তারা বলে মনে করছেন কক্সবাজারের সচেতন মহল। তাদের মতে, রোহিঙ্গাদের মাঝে ভীতি সঞ্চার করে প্রত্যাবাসন বিমুখতা তৈরি ও আন্তর্জাতিক চাপকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে এই ধরনের কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে মিয়ানমার। আন্তর্জাতিকভাবে চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে মিয়ানমারের এই অপতৎপরতা বন্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা।

গত ১১ সেপ্টেম্বর মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হাজার খানেক সদস্য বাংলাদেশ সীমান্তের নাফ নদীর তীর, মংডু ১ নম্বর জেটি এবং কানিং চং এ নির্মাণাধীন অর্থনৈতিক অঞ্চলে অবস্থান নেয়।

২০১৭ সালের পর থেকেই মিয়ানমার বারবার সীমান্তে সৈন্য সমাবেশ, গুলিবর্ষণ ও ভয়ভীতি সঞ্চার করে আসছে। যা রোহিঙ্গাদের মাঝে ভীতি সঞ্চার করে প্রত্যাবাসন বিমুখতা তৈরি করা বলে মনে করছেন সচেতন মহল।

কক্সবাজার বাঁচাও আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক আয়াছুর রহমান বলেন, ‘রোহিঙ্গারা যেন ফেরত না যায় সেজন্য তাদের বিমুখ করতে এগুলো করা হচ্ছে। আমরা আশা করবো সরকার এই ব্যাপারে কড়া প্রতিবাদ জানাবে।’

নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর অব. মো. এমদাদুল ইসলাম মনে করেন,রোহিঙ্গা ইস্যুটি বারবার আন্তর্জাতিক মহলের প্রাধান্য পাচ্ছে। তাই মিয়ানমার এই ইস্যুকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা চালাচ্ছে।

সীমান্তে এই ধরনের অপতৎপরতা বন্ধে আন্তর্জাতিকভাবে মিয়ানমারকে চাপ প্রয়োগ করা প্রয়োজন বলে মনে করেন রোহিঙ্গা প্রতিরোধ ও সংগ্রাম পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা মাহামুদুল হক চৌধুরী।

মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্যাতনে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর প্রাণ ভয়ে পালিয়ে এসে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় সাড়ে ৭ লাখের বেশি রোহিঙ্গা। কিন্তু প্রত্যাবাসন ইস্যুতে দু’দেশের মধ্যে চুক্তি হলেও এখনো একজন রোহিঙ্গাকেও ফেরত নেয়নি মিয়ানমার।

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ওয়ালি উল্লাহ
নির্বাহী সম্পাদক
নিউজ রুম :০২-৯০৩১৬৯৮
মোবাইল: 01727535354, 01758-353660
ই-মেইল: editor@sristybarta.com
© Copyright 2023 - SristyBarta.com
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102