ads
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ০৮:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের স্বৈরাচারের দোসর আরও ৩৯ আমলার দ্রুত অপসারণ দাবি জুলাই ঐক্যের ধর্ষণের পর গর্ভপাত: সালিশে ব্যর্থ, মামলাও নেয়নি পুলিশ হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের ব্যয় দিনে ২০০ মিলিয়ন ডলার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা বিপজ্জনক নজির: জাতিসংঘে চীনা দূত বেদখল খাসজমি উদ্ধারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ ভূমি উপদেষ্টার বান্দরবানের লামায় সেনাবাহিনীর অভিযান, ৯ সন্ত্রাসী আটক দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু শ্রীবরদীতে মাছের ঘেরে ২ শিশুর মরদেহ, দুর্ঘটনা নাকি হত্যাকাণ্ড!

১০ মিনিটে তিনবার লোডশেডিং!

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ২১ বার পঠিত

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে চরম বিপাকে পড়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার মানুষ। কখনো দিনে ১৫-২০ বার, কখনো ১০ মিনিটে তিনবার লোডশেডিং হচ্ছে। শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা, কোনো ঋতুতেই বন্ধ হচ্ছে না লোডশেডিং। বছরের পর বছর এমন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ওই উপজেলার কয়েক লাখ মানুষকে।

ভুক্তভোগীরা জানান, ঘন ঘন বিদ্যুৎ আসা-যাওয়ার কারণে ফ্রিজ, টিভি, ফ্যানসহ বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি নষ্ট হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এছাড়া শিশু-বয়োবৃদ্ধরা অসুস্থ হয়ে পড়ছে। বিষয়টি বারবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও মেলেনি সুরাহা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে আখাউড়া পৌর এলাকাসহ উত্তর ইউপি, দক্ষিণ ইউপি, মোগড়া, মনিয়ন্দ ও ধরখার ইউপির বিভিন্ন গ্রামে লোডশেডিং বেড়েই চলেছে। পৌর শহরে কিছুটা কম হলেও ইউপি পর্যায়ে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে লোডশেডিং। কখনো কখনো একবার বিদ্যুৎ চলে গেলে ৪-৫ ঘণ্টার আগে আসে না।

মোগড়া গ্রামের মো. আবুল হোসেন বলেন, সারাদিনে ১৫-২০ বার বিদ্যুৎ আসা যাওয়া করে। এ অবস্থায় কোনো কাজ ঠিকমতো করা যাচ্ছে না। গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছি।

স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. আলম মিয়া বলেন, প্রায় সময়ই ১০ মিনিটে ২-৩ বার বিদ্যুৎ চলে যায়। কম্পিউটার চালু করতে ৩-৪ মিনিট লাগে। কখনো কখনো কম্পিউটার চালুর আগেই আবার বিদ্যুৎ চলে যায়। এরইমধ্যে লোডশেডিংয়ের কারণে কম্পিউটার কয়েকবার নষ্ট হয়েছে। ব্যবসার অনেক ক্ষতি হচ্ছে।

একই গ্রামের বাসিন্দা মো. সেলিম মিয়া বলেন, আগে এত লোডশেডিং হতো না। এখন সারাদিন কাজ করার পর রাতে ঘুমাতে গেলেই দেখি বিদ্যুৎ নেই। অসহ্য গরমে ঘুমানো যায় না। ঘন ঘন লোডশেডিং যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে। এতে শিক্ষার্থীদের পড়াশুনা মারাত্মক ব্যাহত হচ্ছে।

আখাউড়া পল্লীবিদ্যুৎ অফিসের ডিজিএম মো. আবুল বাশার বলেন, সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ করার যথাসাধ্য চেষ্টা চলছে। অনেক সময় বৈদ্যুতিক লাইনে সমস্যা থাকায় ঘন ঘন লোডশেডিং হয়। তবে এ সমস্যা বেশিদিন থাকবে না। লোডশেডিং কমিয়ে আননে কাজ চলছে।

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ওয়ালি উল্লাহ
নির্বাহী সম্পাদক
নিউজ রুম :০২-৯০৩১৬৯৮
মোবাইল: 01727535354, 01758-353660
ই-মেইল: editor@sristybarta.com
© Copyright 2023 - SristyBarta.com
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102