ads
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ১২:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের স্বৈরাচারের দোসর আরও ৩৯ আমলার দ্রুত অপসারণ দাবি জুলাই ঐক্যের ধর্ষণের পর গর্ভপাত: সালিশে ব্যর্থ, মামলাও নেয়নি পুলিশ হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের ব্যয় দিনে ২০০ মিলিয়ন ডলার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা বিপজ্জনক নজির: জাতিসংঘে চীনা দূত বেদখল খাসজমি উদ্ধারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ ভূমি উপদেষ্টার বান্দরবানের লামায় সেনাবাহিনীর অভিযান, ৯ সন্ত্রাসী আটক দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু শ্রীবরদীতে মাছের ঘেরে ২ শিশুর মরদেহ, দুর্ঘটনা নাকি হত্যাকাণ্ড!

গাজায় বাফার জোনের নামে ‘কিলিং জোন’, ইসরায়েলের গোপন মিশন ফাঁস!

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩৭ বার পঠিত

বহু আগেই ‘বাফার জোন’ নামের গাজায় ‘কিলিং জোন’ প্রতিষ্ঠার মিশন শুরু করেছিল ইসরায়েল। আর সে লক্ষ্যেই এখনও চলছে অভিযান। এরই মধ্যে উপত্যকার ৫০ শতাংশ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সেটিকে বসবাসের অযোগ্য এক মৃত্যুপুরীতে পরিণত করেছে তেল আবিব।

এমন বিস্ফোরক সব তথ্য উঠে এসেছে খোদ ইসরায়েলের সাবেক সেনাদের সংগঠন ‘ব্রেকিং দ্য সাইলেন্স’ এর প্রতিবেদনে। হাই কমান্ডের নির্দেশে গাজায় নিষ্ঠুরতার বয়ান দিয়েছেন আইডিএফ এর সাবেক সেনারা।

‘বাফার জোনে ইসরাইলি ট্যাংকের ৫০০ মিটারের মধ্যে কাউকে দেখা গেলেই করা হয় গুলি, তা সে নারী বা শিশু যেই হোক। তবে সুনির্দিষ্ট বা চিহ্নিত এলাকা ধরে হয়নি এমন অভিযান, বরং পুরো সীমান্ত এলাকা ডেথ জোনে পরিণত করেছে ইসরায়েলি সেনারা। যেখানে কীটপতঙ্গের মতো হত্যা করা হয় ফিলিস্তিনিদের। গাজার বাফার জোনে ইসরায়েলি সেনাদের আচরণ যেন বর্বরতার সব সীমা লঙ্ঘন করেছে।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আইডিএফ সদস্যদের বয়ানে রোমহর্ষক সব বর্ণনা উঠে এসেছে খোদ ইসরাইলের সাবেক সেনাদের সংগঠন ‘ব্রেকিং দ্য সাইলেন্স’ এর প্রতিবেদনে।

‘ব্রেকিং দ্য সাইলেন্স’ এর উপদেষ্টা পরিচালক জোয়েল কারমেল জানান, ‘বাফার জোন তৈরির উদ্দেশ্যই ছিল সেখানে থাকা সবকিছু ধ্বংস করা। এর মধ্যে কৃষিজমি, বহু স্থাপনা ছিল। ওই এলাকায় যে কেউ প্রবেশ করুক, সন্ত্রাসী বিবেচনা করে গুলি করা হতো।’

সেনারা জানিয়েছে, ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের নজিরবিহীন অভিযানের অনেক আগেই হয় এই পরিকল্পনা। গাজায় চলমান যুদ্ধের শুরু থেকে বাফার জোনের পরিধি বেড়েছে কয়েক গুণ। আগ্রাসনের শুরুর দিকেই কয়েক কিলোমিটার এলাকা থেকে সরিয়ে দেয়া হয় ফিলিস্তিনিদের, ধ্বংস করা হয় সব আবাসিক স্থাপনা, শিল্প, এমনকি অন্তত ৩৫ শতাংশ কৃষিজমি।

জোয়েল কারমেল আরও বলেন, ‘৭ অক্টোবরের আগেই কয়েক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বাফার জোন ছিল। কয়েক সপ্তাহ আগে যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙে আবার হামলা শুরুর পর এর পরিধি আরও বেড়েছে। আর সেজন্য অনেক ধ্বংসযজ্ঞ চালাতে হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শী সেনারা জানিয়েছেন, সেখানে হিরোশিমার মত ধ্বংসযজ্ঞ হয়েছে। গাজার মানুষ যাতে কখনো স্বনির্ভর হতে না পারে তা নিশ্চিত করা হয়েছে।’

সীমান্তবর্তী এলাকা গাজাকে উত্তর-দক্ষিণে বিভক্তকারী নেতজারিম করিডোরসহ উপত্যাকার প্রায় ৫০ শতাংশ এলাকা এখন বাফার জোন হিসেবে দাবি করে ইসরায়েল। এরই মধ্যে আবার রাফা সীমান্তে মোরাক করিডোর তৈরির পরিকল্পনাও করছে তারা।

সূত্র: https://www.youtube.com/watch?v=_UDSJkJXI1Q

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ওয়ালি উল্লাহ
নির্বাহী সম্পাদক
নিউজ রুম :০২-৯০৩১৬৯৮
মোবাইল: 01727535354, 01758-353660
ই-মেইল: editor@sristybarta.com
© Copyright 2023 - SristyBarta.com
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102