ads
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০২:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের স্বৈরাচারের দোসর আরও ৩৯ আমলার দ্রুত অপসারণ দাবি জুলাই ঐক্যের ধর্ষণের পর গর্ভপাত: সালিশে ব্যর্থ, মামলাও নেয়নি পুলিশ হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের ব্যয় দিনে ২০০ মিলিয়ন ডলার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা বিপজ্জনক নজির: জাতিসংঘে চীনা দূত বেদখল খাসজমি উদ্ধারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ ভূমি উপদেষ্টার বান্দরবানের লামায় সেনাবাহিনীর অভিযান, ৯ সন্ত্রাসী আটক দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু শ্রীবরদীতে মাছের ঘেরে ২ শিশুর মরদেহ, দুর্ঘটনা নাকি হত্যাকাণ্ড!

বাংলাদেশে সাংবাদিকরা কাজ করেন বিরোধপূর্ণ ও বিপজ্জনক পরিবেশে

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৩
  • ৩৫ বার পঠিত

ইন্টারন্যাশনাল প্রেস ইন্সটিটিউট (আইপিআই) বলেছে, বাংলাদেশে সাংবাদিকরা কাজ করেন বিরোধপূর্ণ এবং বিপজ্জনক এক পরিবেশে। মাঝে মাঝেই তারা শারীরিক আক্রমণ-হুমকি, আইনি হয়রানি এবং গ্রেপ্তারের মুখোমুখি হন। তাদেরকে সেন্সরশিপ করতে হয়। নজরদারি করা হয় তাদের ওপর। বহুল বিতর্কিত আইন স্বাধীন সাংবাদিকতা ও গণতন্ত্রের কণ্ঠ রোধ করে চলেছে অব্যাহতভাবে। ২০২২ সালে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬ মাসে কমপক্ষে ৩০ টি প্রেস ফ্রিডম লঙ্ঘন হয়েছে বলে শনাক্ত করেছে আইপিআই। এর মধ্যে সাংবাদিকদের ওপর শারীরিক হামলার ঘটনা আছে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একই সঙ্গে নিয়ন্ত্রণমূলক সাইবার রেজুলেশন প্রস্তাব করা হয়েছে।

আইপিআই বলেছে, এই সময়ে দু’জন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে বাংলাদেশে। মাদক পাচারকারীরা ১৩ই এপ্রিল বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের কাছে গুলি করে হত্যা করেছে সাংবাদিক মহিউদ্দিন সরকার নাঈমকে।

এর আগে তিনি ওই এলাকায় মাদক পাচার নিয়ে রিপোর্ট করেছিলেন। নিখোঁজ হওয়ার পর দৈনিক কুষ্টিয়ার খবরের সাংবাদিক হাসিবুর রহমান রুবেলকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় ৭ই জুলাই। তার পরিবারের দাবি, রুবেলকে তার রিপোর্টের কারণে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করা হয়েছে।

আইপিআই বলেছে, এ সময়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে কমপক্ষে তিনজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। ২০১৮ সালে এই আইনটি চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত কয়েক শত সাংবাদিককে টার্গেট করতে ব্যবহার করা হয়েছে এই আইন। মনিটরিংয়ের এই সময়টাতে জিজিটাল এবং ওটিটি প্লাটফরমে নতুন নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপ প্রস্তাব করেছে সরকার। এটা স্বাধীন সাংবাদিকতার আরও গলা টিপে ধরবে। নতুন এই প্রস্তাবনায় ডিজিটাল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘বাংলাদেশের ঐক্য, অখণ্ডতা, প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা বা সার্বভৌমত্বের’ প্রতি হুমকি এমন কন্টেন্টকে নিষিদ্ধ করার কথা বলা হয়েছে। একই সঙ্গে এর আওতায় থাকবে জাতীয় সঙ্গীত বা পতাকা নিয়ে সমালোচনা। এর আওতায় হোয়াটসঅ্যাপ এবং সিগন্যালের মতো যোগাযোগ মাধ্যমে খসড়ায় উল্লেখিত নির্দেশনা লঙ্ঘন হচ্ছে এমন কাউকে সন্দেহ করলে তাকে খুঁজে বের করা এবং শনাক্তের কথা বলা হয়েছে।

চলমান আন্তঃসীমান্ত প্রজেক্টের অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা লঙ্ঘন নিয়ে তথ্য মনিটরিং এবং সংগ্রহ করে আইপিআই। একই সঙ্গে তারা ভারত, পাকিস্তান, নেপালেরও মিডিয়াগুলোকে একত্রিত করে জনসচেতনতা সৃষ্টি করে। তাতে দক্ষিণ এশিয়ায় সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা কিভাবে ক্ষয়ে যাচ্ছে এবং সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হামলায় সচেতনতা সৃষ্টিতে কাজ করা হচ্ছে।

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ওয়ালি উল্লাহ
নির্বাহী সম্পাদক
নিউজ রুম :০২-৯০৩১৬৯৮
মোবাইল: 01727535354, 01758-353660
ই-মেইল: editor@sristybarta.com
© Copyright 2023 - SristyBarta.com
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102