এক সময় এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের রাজনীতি করা এমন কি এমপি বা স্হানীয় সরকার নির্বাচন করা নিষেধ ছিল।পরে মহামান্য হাইকোর্ট এর রায় নিয়ে শিক্ষকদের রাজনীতি শুরু হলো।শিক্ষকরা রাজনীতি না করলে রাজনীতিতে মেধার চর্চা হবে কিভাবে!
এখন আবার শুরু হলো শিক্ষকদের সাংবাদিকতা করা যাবে না।
শিক্ষকদের বিরুদ্ধে একটি অশুভ চক্র অতি উৎসাহিত হয়ে এসব করে শিক্ষকদের মাঝে অসন্তোষ সৃষ্টির পায়ঁতারা করছে,সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করছে।
এ বিষয়ে সরকার কোন প্রজ্ঞাপন জারি করে নাই।
নিজের অপকর্ম ঢাকতে গিয়ে এসব অপচেষ্টা হতে পারে।সাংবাদিকদের মাঝে এ ঘটনায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
শিক্ষকরা সাংবাদিক হলে এমপিওভূক্তিতে শিক্ষক হয়রানী বন্ধ হবে,শিক্ষকরা এমপি হলে সংসদে শিক্ষা জাতীয়করণের দাবি তুলে ধরবে এবং দেশের উন্নয়নের কথা বলবে তাতে আপনার সমস্যা কি?
সাংবাদিকতা করলে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব আরো মজবুত হয় বলে আমার ধারণা।আর সেটা যদি হলুদ সাংবাদিকতা না হয়।সকল জেলায় শিক্ষকদের অনেকেই কম বেশি সাংবাদিকতার চর্চা করেন এটা কি এমন মহাভারত অশুদ্ধ হলো!শিক্ষক সাংবাদিকদের কোন অসম্মান সহ্য করা হবে না।উপরের দিকে থুতু ফেলার চেষ্টা করবেন না।
এমপিও নীতিমালায় কিছু শর্ত থাকলেও শিক্ষকরা বেঁচে থাকার জন্য কোচিং বা কৃষিকাজ করে ত এসব বন্ধ করতে Showcase করুন।আপনারা কি করেন আমরা সব জানি!কিন্তু শিক্ষকদেরকে অসম্মান করার চেষ্টা করবেন না।আর করলে সব ফাঁস করে দিব।
দেশের শান্তি নষ্ট হয়,অসন্তোষ সৃষ্টি হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করছি। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
লেখক: মোঃ নজরুল ইসলাম রনি
সভাপতি
বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ও মুখপাত্র
এমপিওভূক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ লিয়াঁজো ফোরাম।