ads
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০৩:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের স্বৈরাচারের দোসর আরও ৩৯ আমলার দ্রুত অপসারণ দাবি জুলাই ঐক্যের ধর্ষণের পর গর্ভপাত: সালিশে ব্যর্থ, মামলাও নেয়নি পুলিশ হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের ব্যয় দিনে ২০০ মিলিয়ন ডলার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা বিপজ্জনক নজির: জাতিসংঘে চীনা দূত বেদখল খাসজমি উদ্ধারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ ভূমি উপদেষ্টার বান্দরবানের লামায় সেনাবাহিনীর অভিযান, ৯ সন্ত্রাসী আটক দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু শ্রীবরদীতে মাছের ঘেরে ২ শিশুর মরদেহ, দুর্ঘটনা নাকি হত্যাকাণ্ড!

স্বাধীনতার পর থেকে সব হত্যাকাণ্ডের দায় আওয়ামী লীগের: রিজভী

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৫ আগস্ট, ২০২০
  • ৩৮ বার পঠিত

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ১৫ আগস্ট মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের খলনায়করা ক্ষমতাসীন সরকারের সঙ্গেই রয়েছেন। কিন্তু কোনো অজানা রহস্যজনক কারণে প্রধানমন্ত্রী তাদের কথা বলেন না।

১৫ আগস্টের সাথে আওয়ামী লীগের লোকজনই জড়িত তা দিবালোকের মতো যেমন সত্য ঠিক তেমনি সুপরিকল্পিতভাবে ২১ আগস্টের ঘটনায়ও আওয়ামী লীগের আপনজনরা জড়িত। স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত সব হত্যাকাণ্ডের দায় আওয়ামী লীগের।

সোমবার রাজধানীর নয়া পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

রিজভী আরও বলেন, ‘খন্দকার মোশতাকের মন্ত্রিসভার শপথ পরিচালনা করেছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম। ১৫ আগস্টের পর খন্দকার মোশতাকের সময়ে জাতীয় সংসদের স্পিকার এবং মন্ত্রিপরিষদের অনেক সদস্যই শেখ হাসিনার অধীনে রাজনীতি করেছেন। কিন্তু তাদের কখনও তিনি খলনায়ক বলেননি।’

এইচ টি ইমামের মতোই জিয়াউর রহমান সরকারি চাকরি করতেন উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘সেনাবাহিনী সরকারের একটি বিভাগ। তিনি ছিলেন সেনাবাহিনীর দ্বিতীয় ব্যক্তি, প্রথম ব্যক্তি নন। যিনি সেনাবাহিনীর প্রধান তার কোনো দায় নেই, দায় নাকি জিয়াউর রহমানের! তৎকালীন সেনাপ্রধান শফিউল্লাহর হাতেই ছিল সমগ্র সেনাবাহিনীর কমাণ্ড। অথচ আওয়ামী লীগের এমপি হওয়ার কারণে তিনি অভিযুক্ত নন। কারণ যে যত অপরাধই করুক আওয়ামী লীগ করলে তার সাত খুন মাফ।’

তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার পর থেকেই আওয়ামী বিরোধীদের নিশ্চিহ্ন করার রক্তাক্ত কর্মসূচি গ্রহণের উদাহরণ একমাত্র আওয়ামী সরকারের। বামনেতা ও প্রখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা সিরাজ সিকদারসহ সেই সরকারের আমলেই জাসদ ও বাম সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মীকে হত্যার মধ্যদিয়ে খুনের রাজনীতির ঐতিহ্য তৈরি করে আওয়ামী লীগ। এরপরে যতবারই তারা ক্ষমতায় এসেছে ততবারই পুলিশের কাস্টডিতে বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের খুনসহ মিছিলে-জনসভায় আক্রমণ করে খুন করার নজির একমাত্র আওয়ামী লীগের।

আর এবারের ১২ বছরের দুঃশাসনের সীমাহীন লুটপাট-টাকা পাচার-ব্যাংক লোপাটের পাশাপাশি বিচারবহির্ভূত হত্যা ও গুমের সমর্থক শব্দৱ হয়েছে আওয়ামী লীগ। বেপরোয়া দুর্নীতি আওয়ামী লীগের অলিখিত দলীয় ইশতেহার। গণতন্ত্রকে কবরের মধ্যে ঢুকিয়ে জনগণকে বশ মানাতে রক্তাক্ত বল প্রয়োগের জন্য হুকুম প্রতিনিয়ত উচ্চারিত হয় আওয়ামী মন্ত্রীদের মুখ থেকে।’

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ওয়ালি উল্লাহ
নির্বাহী সম্পাদক
নিউজ রুম :০২-৯০৩১৬৯৮
মোবাইল: 01727535354, 01758-353660
ই-মেইল: editor@sristybarta.com
© Copyright 2023 - SristyBarta.com
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102