ads
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ০৭:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের স্বৈরাচারের দোসর আরও ৩৯ আমলার দ্রুত অপসারণ দাবি জুলাই ঐক্যের ধর্ষণের পর গর্ভপাত: সালিশে ব্যর্থ, মামলাও নেয়নি পুলিশ হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের ব্যয় দিনে ২০০ মিলিয়ন ডলার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা বিপজ্জনক নজির: জাতিসংঘে চীনা দূত বেদখল খাসজমি উদ্ধারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ ভূমি উপদেষ্টার বান্দরবানের লামায় সেনাবাহিনীর অভিযান, ৯ সন্ত্রাসী আটক দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু শ্রীবরদীতে মাছের ঘেরে ২ শিশুর মরদেহ, দুর্ঘটনা নাকি হত্যাকাণ্ড!

ট্রেনে নারীদের জন্য বিশেষ কামরা নয় কেন: হাইকোর্ট

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১০ মার্চ, ২০২১
  • ৩৪ বার পঠিত

নিয়ম অনুযায়ী ট্রেনে শুধু নারীদের জন্য বিশেষ কামরা বরাদ্দ রাখার নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে শিশু, প্রতিবন্ধী ও প্রবীণদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ট্রেনে তাদের জন্য সংরক্ষিত আসন বরাদ্দের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।

বুধবার (১০ মার্চ) এ সংক্রান্ত এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল দেন।

এ সময় আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আজমল হোসেন খোকন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সমরেন্দ্র নাথ বিশ্বাস।

আজমল হোসেন খোকন গণমাধ্যমকে বলেন, রেলওয়ে আইনের ৬৪ ধারায় প্রতিটি যাত্রীবাহী ট্রেনে নারীদের ব্যবহারের জন্য একটি সংরক্ষিত কামরার ব্যবস্থা করার কথা বলা হয়েছে। সেই ট্রেন যদি ৫০ মাইলের বেশি ভ্রমণ করে, তাহলে সংরক্ষিত কামরার সঙ্গে একটি শৌচাগার রাখার কথাও বলা হয়েছে।

আর এ আইনের ১১৯ ধারায় বলা হয়েছে, কোনো পুরুষ যদি কোনো আইনি কারণ ছাড়া সংরক্ষিত নারী কামরায় প্রবেশ করে, তাহলে রেল কর্তৃপক্ষ তাকে জরিমানা করতে পারবে, তার টিকেট বাজেয়াপ্ত করে তাকে ট্রেন থেকে নামিয়ে দিতে পারবে।

কিন্তু আইনের এসব বিধানের প্রয়োগ, বাস্তবায়ন না থাকায় রিট আবেদনটি করা হয়। আদালত শুনানি নিয়ে রুল দিয়েছেন।

রেলওয়ে সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, ঢাকার জেলা প্রশাসক, রেলওয়ের মহাপরিচালক, ব্যবস্থাপক ও পরিদর্শককে চার সপ্তাহের জন্য রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ১৮৯০ সালের রেলওয়ে আইনের ৬৪ ও ১১৯ ধারা বাস্তবায়নে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে গত ১৩ জানুয়ারি জনস্বার্থে রিট আবেদনটি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মমতাজ পারভীন। পরে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি তিনি একটি সম্পূরক আবেদন করেন। সেসব আবেদনের শুনানির পর বুধবার রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ওয়ালি উল্লাহ
নির্বাহী সম্পাদক
নিউজ রুম :০২-৯০৩১৬৯৮
মোবাইল: 01727535354, 01758-353660
ই-মেইল: editor@sristybarta.com
© Copyright 2023 - SristyBarta.com
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102