ads
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ০৬:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের স্বৈরাচারের দোসর আরও ৩৯ আমলার দ্রুত অপসারণ দাবি জুলাই ঐক্যের ধর্ষণের পর গর্ভপাত: সালিশে ব্যর্থ, মামলাও নেয়নি পুলিশ হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের ব্যয় দিনে ২০০ মিলিয়ন ডলার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা বিপজ্জনক নজির: জাতিসংঘে চীনা দূত বেদখল খাসজমি উদ্ধারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ ভূমি উপদেষ্টার বান্দরবানের লামায় সেনাবাহিনীর অভিযান, ৯ সন্ত্রাসী আটক দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু শ্রীবরদীতে মাছের ঘেরে ২ শিশুর মরদেহ, দুর্ঘটনা নাকি হত্যাকাণ্ড!

বরগুনা জেলা আ.লীগের সম্পাদককে ফোনে যা বললেন শেখ হাসিনা

সৃষ্টিবার্তা ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৪
  • ৬৬ বার পঠিত

বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর কবীরকে ফোন দিয়েছেন দলের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার রাত ৮টা ১০ মিনিটে শেখ হাসিনা জাহাঙ্গীর কবীরকে ফোন দিয়ে তিন মিনিট কথা বলেন।

এ সময় বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মোতালিব মৃধাসহ নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। মুহূর্তের মধ্যে ফোনালাপটি ভিডিও আকারে সামাজিক যোগাযোগে ভাইরাল হয়ে যায়। ফোনালাপের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর কবীর নিজেই।

তিন মিনিটের ফোনালাপে শেখ হাসিনা জাহাঙ্গীর কবীরকে বলেন, আপনারা শৃঙ্খলা মেনে দলীয় কার্যক্রম চালাবেন। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসকে যথাযথভাবে পালন করবেন। মো. জাহাঙ্গীর কবীর শেখ হাসিনাকে বলেন, আপা আপনি (ঘাবড়াবেন না) অর্থাৎ মনোবল হারাবেন না। আপনি ঘাবড়ালে আমরা দুর্বল হয়ে যাই। আমরা শক্ত আছি।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি ঘাবড়াবো কেন। আমি ভয় পাইনি। আপনারা দেখছেন, আমাদের পুলিশ বাহিনীকে মেরে কিভাবে ঝুলিয়ে রেখেছে। আমাদের কর্মীদের মেরেছে। বোরকা পরে মেরেছে। এ দেশটা রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন হয়েছে। আপনারা যেভাবে আছেন থাকেন।

উল্লেখ্য, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করার পর ১০ আগস্ট বরগুনা জেলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল করে বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ। এতে কয়েকশ নেতাকর্মী অংশ নেন। এ সময় তারা শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। এ কারণে শেখ হাসিনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর কবীরকে ফোন করতে পারেন।

বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুল মোতালিব মৃধা বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট যখন বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকে হত্যা করা হয়। সেই সময় মো. জাহাঙ্গীর কবীর ও আমার নেতৃত্বে বরগুনায় বিক্ষোভ হয়। এজন্য মো. জাহাঙ্গীর কবীরকে ডিটেনশন দেয়। তিনি ৩ বছর জেলে ছিলেন। মো. জাহাঙ্গীর কবীর স্বাধীনতার পূর্ব থেকে বরগুনা মহকুমার ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে রাজনীতি করেছেন। মো. জাহাঙ্গীর কবীর শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত কর্মী।

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ওয়ালি উল্লাহ
নির্বাহী সম্পাদক
নিউজ রুম :০২-৯০৩১৬৯৮
মোবাইল: 01727535354, 01758-353660
ই-মেইল: editor@sristybarta.com
© Copyright 2023 - SristyBarta.com
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102