ads
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ০৮:৩১ অপরাহ্ন
শিরোনাম
প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের স্বৈরাচারের দোসর আরও ৩৯ আমলার দ্রুত অপসারণ দাবি জুলাই ঐক্যের ধর্ষণের পর গর্ভপাত: সালিশে ব্যর্থ, মামলাও নেয়নি পুলিশ হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের ব্যয় দিনে ২০০ মিলিয়ন ডলার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা বিপজ্জনক নজির: জাতিসংঘে চীনা দূত বেদখল খাসজমি উদ্ধারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ ভূমি উপদেষ্টার বান্দরবানের লামায় সেনাবাহিনীর অভিযান, ৯ সন্ত্রাসী আটক দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু শ্রীবরদীতে মাছের ঘেরে ২ শিশুর মরদেহ, দুর্ঘটনা নাকি হত্যাকাণ্ড!

বেক্সিমকোর ৭৮ প্রতিষ্ঠানের ঋণের দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৫৭ বার পঠিত

১৬টি ব্যাংক ও সাতটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে বেক্সিমকো গ্রুপের ৭৮টি প্রতিষ্ঠানের ঋণের দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা।

৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সময়ের এ হিসাব রোববার আদালতে তুলে ধরেন বাংলাদেশের ব্যাংকের আইনজীবী।

বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানি নিয়ে আগামী ২২ জানুয়ারি শুনানির জন্য পরবর্তী দিন রেখেছেন। ওইদিন বেক্সিমকোর পক্ষের আইনজীবী শুনানি করবেন।
আদালতে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ব্যারিস্টার মুনীরুজ্জামান। বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফিদা এম কামাল ও আইনজীবী আনিসুল হাসান ।

রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার মাসুদ আর সোবহান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদ উদ্দিন।

পরে মুনীরুজ্জামান বলেন, ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বেক্সিমকো গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত কোম্পানিগুলোর লোনের দায় ছিলো ৫০ হাজার ৯৮ দশমিক ৩ কোটি টাকা। যার মধ্যে শ্রেণিকৃত ঋণ হচ্ছে ৩১ হাজার ৭৫ দশমিক ৬৭ কোটি টাকা। ১৬টা ব্যাংক এবং সাতটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে লোন নিয়েছে তারা।

তিনি আরও বলেন, ১৮৮ প্রতিষ্ঠান গ্রুপটির অন্তর্ভুক্ত। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্যে ৭৮টি লোন নিয়েছে। এ লোন দেওয়ার সময় প্রতিষ্ঠানগুলো (ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান) বেশ কিছু অনিয়ম করেছে।

এর আগে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মাসুদ আর সোবহান এ বিষয়ে একটি রিট করেন। ওই রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে গত ৫ সেপ্টেম্বর বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মুহম্মদ মাহবুব-উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ আদেশ দেন।

আদেশে বেক্সিমকো গ্রুপের সকল সম্পত্তি দেখভাল করার জন্য রিসিভার নিয়োগের নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে ছয় মাসের জন্য গ্রুপটির সকল সম্পত্তি সংযুক্ত (অ্যাটাচ) করতে বলা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি দেওয়া ওই আদেশে সালমান এফ রহমান থেকে বিভিন্ন ব্যাংকের অর্থ উদ্ধার এবং বিদেশে থেকে টাকা ফেরাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। চার সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়।

এছাড়া বেক্সিমকো গ্রুপের সকল কোম্পানীর তথ্য সরবরাহে,বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কি পরিমাণ অপরিশোধিত ঋণ আছে, ঋণের বর্তমান অবস্থা এবং বেক্সিমকো গ্রুপের সকল সম্পত্তি দেখভাল করার জন্য রিসিভার নিয়োগে ও সম্পত্তি সংযুক্ত করতে রুল জারি করেছেন। চার সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভণর, অর্থ সচিব, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এবং বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা সালমান এফ রহমানকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

ওই আদেশ স্থগিত চেয়ে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের পক্ষে আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করা হয়। আপিল বিভাগ গত ১২ নভেম্বর শুধু বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ক্ষেত্রে ‘রিসিভার’ নিয়োগের আদেশ স্থগিত করেন। পাশাপাশি বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে এ-সংক্রান্ত রুল নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ। এরপর রুলের ওপর হাইকোর্টে ২৭ নভেম্বর শুনানি শুরু হয়।

সম্প্রতি এ রুলের ওপর শুনানি শুরু হয়।

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ওয়ালি উল্লাহ
নির্বাহী সম্পাদক
নিউজ রুম :০২-৯০৩১৬৯৮
মোবাইল: 01727535354, 01758-353660
ই-মেইল: editor@sristybarta.com
© Copyright 2023 - SristyBarta.com
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102