ads
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০৫:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনাম
প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের স্বৈরাচারের দোসর আরও ৩৯ আমলার দ্রুত অপসারণ দাবি জুলাই ঐক্যের ধর্ষণের পর গর্ভপাত: সালিশে ব্যর্থ, মামলাও নেয়নি পুলিশ হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের ব্যয় দিনে ২০০ মিলিয়ন ডলার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা বিপজ্জনক নজির: জাতিসংঘে চীনা দূত বেদখল খাসজমি উদ্ধারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ ভূমি উপদেষ্টার বান্দরবানের লামায় সেনাবাহিনীর অভিযান, ৯ সন্ত্রাসী আটক দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু শ্রীবরদীতে মাছের ঘেরে ২ শিশুর মরদেহ, দুর্ঘটনা নাকি হত্যাকাণ্ড!

বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক সম্পর্কে চমকপ্রদ কিছু তথ্য

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৯ জানুয়ারি, ২০২১
  • ৪১ বার পঠিত

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি টেসলার প্রধান ইলন মাস্ক। আমাজনের মালিক জেফ বেজোসকে পেছনে ফেলে এখন তিনিই সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। বৃহস্পতিবার টেসলার শেয়ারের দাম বেড়ে যাওয়ায় জেফ বেজোসকে টপকে যান তিনি।

বর্তমানে মাস্কের মোট ধনসম্পদের মূল্য ১৮৮.৫ বিলিয়ন। যা বেজোসের চেয়ে দেড় মিলিয়ন বেশি। এর আগে, ২০২০ সালেও প্রায় আট গুণ বেড়েছে টেসলার শেয়ারের দাম। ফলে বেড়েছে ইলন মাস্কের ব্যক্তিগত সম্পদ। টেসলায় ২০ শতাংশ শেয়ার আছে মাস্কের। একই সঙ্গে তার কাছে ৪২ বিলিয়ন ডলারের শেয়ার আছে টেসলার।

তিনি শুধু সফল ব্যবসায়ীই নন তরুণদের আইকনেও পরিণত হয়েছেন মাস্ক। অনেকে হয়তো টেসলা ও স্পেসএক্স এর কল্যাণে ইলন মাস্কের নাম জেনে থাকবেন। কিন্তু টেসলা এবং স্পেসএক্স-এর বাইরেও তার আরো অসাধারণ কিছু উদ্যোগ রয়েছে।

চলুন জেনে নিই ইলন মাস্ক সম্পর্কে আরো কিছু চমকপ্রদ তথ্য:

১. টেসলা কিংবা স্পেসএক্স-এর প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে খ্যাতি পেলেও জনপ্রিয় পেমেন্ট মেথড পেপ্যালের একজন সহ-প্রতিষ্ঠাতা হলেন ইলন মাস্ক। তবে তা অনেকেই জানেন না!

২. ইলন মাস্কের কোম্পানি স্পেসএক্স বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠিয়েছে ।

৩. ইলন মাস্ক এর আরেকটি কোম্পানি হলো নিউরালিঙ্ক। ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এ কোম্পানিটি সম্প্রতি একটি ব্রেইন-মেশিন ইন্টারফেস প্রকাশ করেছে যা মানুষের মস্তিষ্কের সঙ্গে কম্পিউটার ও মোবাইল ফোন যুক্ত করবে। নিউরালিংক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের এই পোস্টটি পড়তে পারেন।

৪. বিশ্বের শীর্ষ এ ধনী ব্যক্তিটি নিজের কোম্পানির সিইও হিসেবে বছরে মাত্র এক ডলার করে বেতন নেন! কখনো আবার তাও নেন না! তাহলে তিনি টাকাপয়সা কোথায় পান? নিজের অংশীদারিত্ব থাকা বিভিন্ন কোম্পানি থেকে প্রাপ্ত লভ্যাংশসহ আরো কিছু সুবিধা পান ইলন মাস্ক, যার বেশিরভাগই আসে টেসলা থেকে। বছরে ১ ডলার বেতন নেয়াটা আসলে সিলিকন ভ্যালির একটা ট্রেন্ড, যেখানে কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতারা সরাসরি বেতন না নিয়ে স্টক ও অন্যান্য খাত থেকে সুযোগসুবিধা নিয়ে থাকেন। স্টিভ জবস ও মার্ক জাকারবার্গেরও এমন রেকর্ড আছে।

Daily Bangladesh :: ডেইলি বাংলাদেশ☰
জাতীয় করোনাভাইরাস সারাদেশ রাজধানী আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিনোদন খেলা ধর্ম লাইফস্টাইল সাত রঙ অর্থনীতি তথ্যপ্রযুক্তি প্রথম প্রহর নামাজের সময়সূচি আর্কাইভস
হোম আন্তর্জাতিক
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক সম্পর্কে চমকপ্রদ কিছু তথ্য
আন্তর্জাতিক ডেস্ক ডেইলি-বাংলাদেশ ডটকম
প্রকাশিত: ০৯:৪৮ ৯ জানুয়ারি ২০২১

A- A A+
ইলন মাস্ক
ইলন মাস্ক

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি টেসলার প্রধান ইলন মাস্ক। আমাজনের মালিক জেফ বেজোসকে পেছনে ফেলে এখন তিনিই সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। বৃহস্পতিবার টেসলার শেয়ারের দাম বেড়ে যাওয়ায় জেফ বেজোসকে টপকে যান তিনি।
বর্তমানে মাস্কের মোট ধনসম্পদের মূল্য ১৮৮.৫ বিলিয়ন। যা বেজোসের চেয়ে দেড় মিলিয়ন বেশি। এর আগে, ২০২০ সালেও প্রায় আট গুণ বেড়েছে টেসলার শেয়ারের দাম। ফলে বেড়েছে ইলন মাস্কের ব্যক্তিগত সম্পদ। টেসলায় ২০ শতাংশ শেয়ার আছে মাস্কের। একই সঙ্গে তার কাছে ৪২ বিলিয়ন ডলারের শেয়ার আছে টেসলার।

তিনি শুধু সফল ব্যবসায়ীই নন তরুণদের আইকনেও পরিণত হয়েছেন মাস্ক। অনেকে হয়তো টেসলা ও স্পেসএক্স এর কল্যাণে ইলন মাস্কের নাম জেনে থাকবেন। কিন্তু টেসলা এবং স্পেসএক্স-এর বাইরেও তার আরো অসাধারণ কিছু উদ্যোগ রয়েছে।

চলুন জেনে নিই ইলন মাস্ক সম্পর্কে আরো কিছু চমকপ্রদ তথ্য:

১. টেসলা কিংবা স্পেসএক্স-এর প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে খ্যাতি পেলেও জনপ্রিয় পেমেন্ট মেথড পেপ্যালের একজন সহ-প্রতিষ্ঠাতা হলেন ইলন মাস্ক। তবে তা অনেকেই জানেন না!

২. ইলন মাস্কের কোম্পানি স্পেসএক্স বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠিয়েছে ।

৩. ইলন মাস্ক এর আরেকটি কোম্পানি হলো নিউরালিঙ্ক। ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এ কোম্পানিটি সম্প্রতি একটি ব্রেইন-মেশিন ইন্টারফেস প্রকাশ করেছে যা মানুষের মস্তিষ্কের সঙ্গে কম্পিউটার ও মোবাইল ফোন যুক্ত করবে। নিউরালিংক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের এই পোস্টটি পড়তে পারেন।

৪. বিশ্বের শীর্ষ এ ধনী ব্যক্তিটি নিজের কোম্পানির সিইও হিসেবে বছরে মাত্র এক ডলার করে বেতন নেন! কখনো আবার তাও নেন না! তাহলে তিনি টাকাপয়সা কোথায় পান? নিজের অংশীদারিত্ব থাকা বিভিন্ন কোম্পানি থেকে প্রাপ্ত লভ্যাংশসহ আরো কিছু সুবিধা পান ইলন মাস্ক, যার বেশিরভাগই আসে টেসলা থেকে। বছরে ১ ডলার বেতন নেয়াটা আসলে সিলিকন ভ্যালির একটা ট্রেন্ড, যেখানে কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতারা সরাসরি বেতন না নিয়ে স্টক ও অন্যান্য খাত থেকে সুযোগসুবিধা নিয়ে থাকেন। স্টিভ জবস ও মার্ক জাকারবার্গেরও এমন রেকর্ড আছে।

৫. মাত্র ১২ বছর বয়সে ইলন মাস্ক প্রোগ্রামিং শেখেন এবং সে জ্ঞান কাজে লাগিয়ে তখন একটি ভিডিও গেম তৈরি করেন। মজার ব্যাপার হলো তিনি সেটি ৫০০ ডলারে বিক্রিও করেন।

৬. ১৭ বছর বয়সে মাস্ক তার জন্মস্থান দক্ষিণ আফ্রিকা ছেড়ে কানাডায় চলে আসেন এবং তারপর যুক্তরাষ্ট্রে ইউনিভার্সিটি অব পেনসিল্ভানিয়ায় ভর্তি হন।

৭. বর্তমানে ইলন মাস্ক দক্ষিণ আফ্রিকা, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব ধারণ করেন।

৮. গ্রাজুয়েশনের পর স্ট্যানফোর্ড এর মতো নামী বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যায় মাস্টার্স করার জন্য ভর্তি হয়েও মাত্র দুই দিন পরেই ছেড়ে চলে আসেন উদ্যোক্তা হওয়ার নেশায়।

৯. তার প্রতিষ্ঠিত প্রথম কোম্পানি জিপ২- যেটি ১৯৯৯ সালে তিনি ৩০৭ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি করেন।

১০. ইলন মাস্ক তার নিজের ইলেকট্রিক ভেহিকেল কোম্পানি টেসলাতে একই সঙ্গে সিইও এবং চিফ প্রোডাক্ট আর্কিটেক্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

১১. টেসলার জনপ্রিয় গাড়ি টেসলা মডেল এস আমেরিকান ন্যাশনাল হাইওয়ে সেফটি এডমিনিস্ট্রেশনের কাছ থেকে সেফটি রেটিং ৫ স্কেলে ৫.৪ স্কোর অর্জন করে! যা একটি রেকর্ড ব্রেকিং রেটিং।

১৩. স্পেসএক্স এর কল্যাণে ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে যাওয়ার খরচ ৯০ % কমানো সম্ভব হয়েছে।

১৪. নিজের সম্পদ ব্যবহার করে কল্পনাকে বাস্তব করার চেষ্টা চালাচ্ছেন বলে মাস্ক কে মজা করে ‘থ্রিলিয়নেয়ার’ বলা হয়ে থাকে।

১৫. সৌরশক্তি নিয়ে গবেষণাকারী সোলারসিটি নামক প্রতিষ্ঠানটি মাস্ক এর কাজিনরা প্রতিষ্ঠা করলেও সেটির পেছনের বেশিরভাগ অর্থও এলন মাস্কেরই।

১৬. হাইপারলুপ হলো তার এমন একটি প্রজেক্ট যার লক্ষ্য মানুষের ভ্রমণকে আরও দ্রুত করার জন্য দ্রুতগতির প্রেসারাইজড টিউব ক্যাপসুল তৈরি করা।

১৭. হাইপারলুপ এর জন্য সুরঙ্গ খুঁড়তে তিনি ‘দ্যা বোরিং কোম্পানি’ নামে একটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছেন।

১৮. টনি স্টার্ক সিনেমার আয়রনম্যান হলেও রিয়েল লাইফ এর আয়রনম্যান যে ইলন মাস্ক তাতে কারো সন্দেহ নেই। মজার ব্যাপার হচ্ছে আয়রন ম্যান ২ ছবির শুটিং স্পট হিসেবে তার স্পেসএক্স কোম্পানি ব্যবহৃত হয়। একই সঙ্গে ছবিটিতে তিনি ক্যামিও হিসেবে অল্প সময়ের জন্য পর্দায় আসেন।

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ওয়ালি উল্লাহ
নির্বাহী সম্পাদক
নিউজ রুম :০২-৯০৩১৬৯৮
মোবাইল: 01727535354, 01758-353660
ই-মেইল: editor@sristybarta.com
© Copyright 2023 - SristyBarta.com
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102