ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে পার্লামেন্ট চত্বরে দেশটির বিরোধীদলীয় সংসদ সদস্যদের সঙ্গে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সংসদ সদস্যদের হাতাহাতি ও কিলঘুষির ঘটনা ঘটেছে। বৃস্পতিবার পার্লামেন্ট ভবনে প্রবেশের সময় সংসদ সদস্যদের মাঝে
প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ রাজ্য ভানুয়াতুর উপকূলে মঙ্গলবার ৭ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী একটি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতত্ত্ব জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) এর উদ্ধৃতি দিয়ে এএফপি এ খবর জানায়। ইউএসজিএস জানিয়েছে,
ধুমধাম করে বিয়ের পর এলা বাসররাত। আর সেই রাতেই অঘটন ঘটে গেল বরের জীবনে। বাসররাতে নববধূ তা স্বামীকে ঘুমের ওষুধ মেশানো দুধ খাইয়ে অচেতন করে ১২ লাখ টাকার গয়না এবং
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন ও শুল্ক প্রয়োগ সংস্থা (আইসিই) ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ তালিকায় থাকা দেশগুলো প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়ায় যথাযথ সহযোগিতা করে না। এই তালিকায় ভারত ছাড়াও
উপ-নির্বাচনে জিতে প্রথমবার সংসদে পা রেখেছেন। আর সংসদে প্রথমবার পা রেখেই সংবিধান বিতর্কে কেন্দ্রীয় সরকারের তীব্র সমালোচনা করলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। ২০১৭ সালে উন্নাও ধর্ষণের ঘটনা ও গতমাসে সম্ভলের ঘটনার কথা
দিল্লিতে অবৈধভাবে বসবাসরত বাংলাদেশি অভিবাসীদের খোঁজে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করছে দিল্লি পুলিশ। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) কালিন্দি কুঞ্জ এলাকায় বসবাসকারীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সকল বাসিন্দার নথি যাচাই করে পুলিশ। এর আগে
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতা থেকে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের অপসারিত চেয়ারম্যান এডভোকেট নাসির উদ্দিন খান, সিলেট মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি সহ সিলেট আওয়ামীলীগের
সিরিয়ার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ দামেস্ক ছেড়ে পালিয়ে রাশিয়ার রাজধানী মস্কোয় গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। রুশ বার্তাসংস্থা রিয়া নভোস্তি ও তাস ক্রেমলিনের কয়েকটি সূত্রের বরাতে এ খবর প্রকাশ করেছে। খবরে আরও
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেহানিয়াহুর বাড়িতে বোমা হামলা সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে তিন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোবার সকালের দিকে পুলিশ এবং আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সংস্থা শিন বেটের সদস্যদের হাতে এই ৩ জন
বাংলাদেশি পর্যটকদের পদচারণায় প্রাণচঞ্চল ও মুখর থাকতো পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতার প্রাণকেন্দ্র। মূলত বাংলাদেশ থেকে যাওয়া পর্যটক ও গ্রাহকদের ওপরেই নির্ভরশীল ছিল কলকাতার ১০০টিরও বেশি হোটেল ও ৩ হাজারেরও বেশি দোকানপাট।