সিরিয়া ও তুরস্কে স্মরণকালের ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত্যু ৩৩ হাজার ছাড়িয়েছে। এখনো ধ্বংসস্তূপ থেকে লাশ বের করে আনছেন উদ্ধারকর্মীরা। সবশেষ দুই দেশে প্রাণহানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩ হাজার ১৮১ জনে। এদিকে সিরিয়ায়
তুরস্কে ভয়াবহ ভূমিকম্পের ১৫০ ঘণ্টা পার হলেও সেখানে এখনো উদ্ধারকাজ চলছে।এই উদ্ধার অভিযানে ঘটছে একে পর এক অলৌকিক ঘটনা।দেশটির দক্ষিণাঞ্চলের হাতায় শহরের ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে এক কিশোরীকে ১৪৭ ঘণ্টা পর
চলতি সপ্তাহে তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চলে আঘাত হানা শক্তিশালী জোড়া ভূমিকম্প, ১৯৯৯ সালের ভূমিকম্পের চেয়ে তিন গুণ বেশি শক্তিশালী ছিল বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েব এরদোয়ান। ১৯৯৯ সালে তুরস্কের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের মারমারায়
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত তুরস্ক ও সিরিয়াকে ৬৬ মিলিয়ন ডলার অর্থ সহায়তা দিচ্ছে সৌদি আরব। সৌদি বাদশাহর কার্যালয় থেকে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার জন্য এ তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সাত লাখেরও বেশি
মাত্র একমাস আগে সাড়ে চার লাখ টাকা ঋণ করে মালয়েশিয়া যান মো. হৃদয় মণ্ডল। ২১ বছর বয়সী টগবগে এক প্রাণোচ্ছল যুবক। স্বপ্ন ছিল পরিবারে একটু সচ্ছলতা নিয়ে আসা। সেই আশায়
তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পের ৬ষ্ঠ দিনেও প্রাণের অস্তিত্ব মিলছে ধ্বংসস্তূপের নিচে। অনেক অলৌকিক ঘটনা সামনে আসছে। তুরস্কের হাতায় প্রদেশে শনিবার ধ্বংসস্তূপ থেকে ১২২ ঘণ্টা পর দুই বছর বয়সি একটি
চীনের স্পাই বেলুন ইস্যুতে দেশটির বিরুদ্ধে এবার নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবার মার্কিন বাণিজ্য বিভাগ চীনের ছয়টি কোম্পানির বিরুদ্ধে এই নিষেধাজ্ঞা দেয়। এসব কোম্পানি দেশটির সামরিক আধুনিকীকরণ প্রচেষ্টাকে সমর্থন করছে
ভূমিকম্পে তুরস্ক ও সীমান্তবর্তী সিরিয়ার অঞ্চলে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৩ হাজার ৭০০ জনে দাঁড়িয়েছে। এরমধ্যে তুরস্কেই নিহত হয়েছে ২০ হাজার ২১৩ জন। আর প্রতিবেশী সিরিয়ায় তিন হাজার ৫০০ জন নিহত
শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাতে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চল ও প্রতিবেশী সিরিয়ার সীমান্তবর্তী এলাকা। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে ভূমিকম্প কবলিত ওই এলাকা। যত দূর চোখ যায় তত দূর শুধু ধ্বংসস্তূপ। চারিদিকে মৃত্যুমিছিল,
ভূমিকম্পে তুরস্ক-সিরিয়ায় মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৬ হাজার তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা প্রায় ১৬ হাজারে পৌঁছেছে। শুধু তুরস্কেই ১২ হাজার ৩৯১ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর সিরিয়ার সরকার ও