জুলাই-আগস্টের গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে দায়ের করা এক মামলার তদন্তের অগ্রগতি জানাতে আওয়ামী লীগের গ্রেপ্তার সাবেক মন্ত্রী, আমলা, বিচারপতি এবং রাজনীতিবিদসহ ১৬ জনকে দ্বিতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক অপরাধ
মহান বিজয় দিবস নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির একটি পোস্টের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে দেওয়া
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দপ্তর সেলের সদস্য জাহিদ আহসানের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
খুনি হাসিনার ও আওয়ামী লীগের বিচার ছাড়া বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হবে না। একই সঙ্গে এই বিচারের আগে যারা নির্বাচনের পাঁয়তারা করবে, আমরা তাদের জাতীয় শত্রু ও বেইমান হিসেবে ধরে নেব—এসব
এ বছরের বিজয় দিবস মহা আনন্দের মন্তব্য করে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, মাত্র মাস আগে পৃথিবীর ঘৃণ্যতম স্বৈরাচারী শাসককে (শেখ হাসিনাকে) পালিয়ে যেতে বাধ্য করে আমাদের
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি যে, বিডিআর হত্যাকাণ্ডের স্বাধীন একটি তদন্ত প্রয়োজন।’ আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের ভেরিফাইড
যেকোনো সংস্কার কাজে হাত দিতে গেলে রাজনৈতিক ঐকমত্যের প্রয়োজন জানিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রথম পর্যায়ে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। তারা শিগগিরই চূড়ান্ত
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বাংলাদেশ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জন করলেও ২০২৪ সালের বিজয়ের আগ পর্যন্ত অরক্ষিত ছিল। বিজয় দিবস উপলক্ষে সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে সাংবাদিকদের
মহান বিজয় দিবসে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট জোসে রামোস-হোর্তা সাভারের জাতীয় স্মৃতি সৌধে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। তারা
অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রধান সংস্কারগুলো সম্পন্ন করে ২০২৫ সালের শেষ দিক থেকে ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের সময় নির্ধারণ করা হতে