সরকারি চাকরির সব গ্রেডে কোটার যৌক্তিক সংস্কার করে সংসদে আইন পাসের দাবিতে আগামী রোববার (১৪ জুলাই) দেশব্যাপী গণপদযাত্রা করবেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। একইসঙ্গে তারা রাষ্ট্রপতি মো. শাহাবুদ্দিন বরাবর স্মারকলিপি দেবেন। আর
সরকারি চাকরির সকল গ্রেডে কোটা প্রথার যৌক্তিক সংস্কার করে সংসদে আইন পাস করার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা সর্বাত্মক আন্দোলন করছেন। ৭ ও ৮ জুলাই ৫
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচিতে পুলিশের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীরা। শুক্রবার (১২ জুলাই) বিকেল সাড়ে
সরকারি চাকরির সব গ্রেডে কোটার যৌক্তিক সংস্কার করে সংসদে আইন পাস না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। একইসঙ্গে দেশব্যাপী সমন্বয়কদের সঙ্গে পরামর্শসাপেক্ষে শনিবার (১৩ জুলাই)
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিতে তৃতীয় বা শেষ ধাপের আবেদনের ফল প্রকাশ করা হবে আজ শুক্রবার (১২ জুলাই)। একই সঙ্গে এদিন দ্বিতীয় ধাপের মাইগ্রেশনের তালিকাও প্রকাশ করা হবে। তৃতীয় বা শেষ ধাপে
কোটাপদ্ধতি সংস্কারের একদফা দাবিতে আন্দোলনরত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ও অধিভুক্ত কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর কয়েক দফায় লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ। এতে আন্দোলনের সহ-সমন্বয়কারী তালাহ রাফিসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। বর্তমানে শিক্ষার্থীরা মহাসড়ক
সরকারি সব গ্রেডের চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে বুধবার (১০ মার্চ) কঠোর কর্মসূচি পালন করবেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। এদিন দেশব্যাপী সর্বাত্মক ব্লকেড কর্মসূচি পালন করতে পারেন তারা। সোমবার (৮ জুলাই) রাত সাড়ে
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কোটা ও শিক্ষকদের পেনশন আন্দোলনের বিষয় সরকার গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। রোববার (৭ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে
এবার এক দফা দাবিতে কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে শাহবাগ ছেড়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। রোববার (৭ জুলাই) রাত পৌনে ৭টায় আন্দোলনের অন্যতম সমম্বয়ক নাহিদ ইসলাম কর্মসূচি ঘোষণা দিয়ে রোববারের আন্দোলন সমাপ্ত ঘোষণা করেন।
বেগবান হচ্ছে কোটা বিরোধী আন্দোলন। বৈষম্যবিরোধে ঐক্যবদ্ধ ছাত্রসমাজ সারা দেশে সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘বাংলা ব্লকড’। রোববার (৭ জুলাই) পুরো দেশজুড়ে বাংলা ব্লকড কর্মসূচি পালন