মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের ৫৩ শিক্ষার্থী। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৫২ জন। রোববার ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফলে এ তথ্য জানা গেছে। এবারও ছেলেদের থেকে মেয়েরা এগিয়ে রয়েছেন। এর আগে ১৭ জানুয়ারি ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা হলেন ফাহিম ও সুমাইয়া শারমিন (ঢাকা মেডিকেল কলেজ), আতিয়া ও সোহানী মণ্ডল রাধা (সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ), তৌফিকা ও রিয়াদ (সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ), সৌরভ ও জোবাদুর (রংপুর মেডিকেল কলেজ), সুমাইয়া, তারিন, রাইসা, ফজলে রাব্বি, রুশো ও প্রজ্ঞা (রাজশাহী মেডিকেল কলেজ), মিম (নীলফামারী মেডিকেল কলেজ), তুশিন, ঋতু, মুনতাহা, মারিয়া, সায়েমুজ্জামান ও কণা (দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ), মেধা ও অঙ্কন (সিরাজগঞ্জ মেডিকেল কলেজ), সৌরভ রহমান, কিবতিয়া ও নাফিস ফুয়াদ (নীলফামারী মেডিকেল কলেজ), তাকওয়া বিনতে রহমান, নখবাত তাবাসসুম রাইয়ান, আশা, জেরিন ও জুঁথি (বগুড়া মেডিকেল কলেজ), মণিষা, সাদিকুল, পরশিয়া, রেজওয়ানা, মামুনি, মুয়াজ আলম, রাসেল আহমেদ জীবন ও খাদিজা (রংপুর মেডিকেল কলেজ), রহমতুল্লাহ আল আমিন, তিথি ও তানজিলা (পাবনা মেডিকেল কলেজ), শুভ রায় (নওগাঁ মেডিকেল কলেজ), রুমাইয়া (সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ)।
মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পাওয়া এই কলেজের বাকি শিক্ষার্থীরা হলেন- আল আমিন (গোপালগঞ্জ মেডিকেল কলেজ), শেখ মাঈন (ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ), আরিফ মুহাইমিন ও প্রিয়াঙ্কা (সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ), মারজানা (তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ), জাফরুন্নেসা (কিশোরগঞ্জ মেডিকেল কলেজ), হৈমন্তী (কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ), মুমতামিম মাহবুব রুহান (যশোর মেডিকেল কলেজ) এবং পূজা শাহা (বরিশাল মেডিকেল কলেজ)। কলেজের অধ্যক্ষ আজাদ আবুল কালাম জানান, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের আন্তরিকতায় এ ফলাফল অর্জিত হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটিতে সুশৃঙ্খল পরিবেশ, পাঠদানে শিক্ষকদের আন্তরিকতা এবং কঠোর তদারকির ফলে প্রতিবছর আশানুরূপ ফলাফল করছেন শিক্ষার্থীরা।