নতুন মৌসুমে প্রথম ম্যাচে খেলতে পারেননি পিএসজি তারকা নেইমার। দ্বিতীয় ম্যাচে নামলেন ঠিকই কিন্তু সুখকর হলো না। ম্যাচ হেরেছেন। এখানেই শেষ নয়, ম্যাচ চলাকালে জড়িয়েছেন মারামারিতে। শাস্তিস্বরুপ পেয়েছেন লাল কার্ডও।
ফ্রেঞ্চ লিগ ওয়ানের ম্যাচে লড়াইটা বর্তমান চ্যাম্পিয়ন প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি) আর মার্শেইর মধ্যে। এই ম্যাচে যতোটা না ফুটবল খেলা হয়েছে তার থেকে বেশি হয়েছে ফাউলের প্রতিযোগিতা। ছিল মারামারির দৃশ্যও।
নতুন মৌসুমের আগেই করোনার থাবায় কাবু হতে হয়েছে পিএসজির সবচেয়ে বড় তারকা নেইমার জুনিয়রকে। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ায় থাকতে হয়েছিল দর্শক হয়ে। একই কারণে ছিলেন না এমবাপ্পে, ডি মারিয়া, পারেদেসসহ আরও
ইনিয়েস্তা বার্সেলোনা ছাড়ার পর থেকেই নিয়মিত অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করে আসছেন মেসি। ২০২০-২১ মৌসুমে দলের নেতৃত্বে লিওনেল মেসিকেই ভোট দিয়েছেন ক্লাব সতীর্থরা। ফলে মেসিই থাকছেন বার্সালোনার অধিনায়ক। ভোটাভুটিতে টানা তৃতীয়
ইউএস ওপেনের নারী এককের সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছেন সেরেনা উইলয়ামস। ২৩ গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয়ীকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছেন বেলারুশ তারকা ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কা। ফাইনালে আজারেঙ্কার প্রতিপক্ষ জাপানের নওমী ওসাকা। আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে
দ্বিতীয়বারের মত ইউএস ওপেন শিরোপা জিতলেন জাপানের নাওমি ওসাকা। নারী এককের ফাইনালে ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কাকে ১-৬, ৬-৩, ৬-৩ গেমে হারিয়েছেন তিনি। ম্যাচের শুরুটা খুব একটা ভাল হয়নি ওসাকার। প্রথম থেকে একের
মৌসুমের শুরুতেই জয়ের স্বাদ পেলো লিভারপুল। অ্যানফিল্ডে লিডস ইউনাইটেডকে ৪-৩ হারিয়েছে অল রেডরা। এদিন লিগ চ্যাম্পিয়নদের হয়ে হ্যাট্রিক করেছেন দলের তারকা ফুটবলার মোহাম্মদ সালাহ। অ্যানফিল্ডের সেই চিরচেনা মাঠ। চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
ইউএস ওপেন আসরের নারী এককের ফাইনালে ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার স্বাদ পেলেন নাওমি ওসাকা। আজারেঙ্কাকে ২-১ সেটে হারিয়েছেন এই জাপানি তারকা। সেই সাথে দ্বিতীয়বারের মত ইউএস ওপেনের শিরোপা ঘরে তুললেন
মেসি-বার্সেলোনার ঝড় থেমেছে অবশেষে। নানা নাটকীয়তায় শেষ পর্যন্ত নিজের পুরনো ক্লাব বার্সেলোনায় থেকে গেলেন লিওনেল মেসি। তবে মেসি এবং বার্সেলোনা টানাপোড়েনের দৃশ্যে পার্শ্ব চরিত্র ছিলেন আরো বেশ ক’জন। বার্সেলোনার প্রেসিডেন্ট,
করোনায় ভয়াবহ আর্থিক সঙ্কটে দেশের ফুটবলাররা। এর মধ্যেই আর্থিক সঙ্কটের অজুহাতে নতুন মৌসুমের জন্য ফুটবলারদের গেল মৌসুমের চুক্তির ২০ শতাংশ টাকা দিতে চাইছে ক্লাবগুলো। এমন সিদ্ধান্ত মানতে নারাজ দেশীয় ফুটবলাররা।