ads
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ০৬:১৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের স্বৈরাচারের দোসর আরও ৩৯ আমলার দ্রুত অপসারণ দাবি জুলাই ঐক্যের ধর্ষণের পর গর্ভপাত: সালিশে ব্যর্থ, মামলাও নেয়নি পুলিশ হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের ব্যয় দিনে ২০০ মিলিয়ন ডলার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা বিপজ্জনক নজির: জাতিসংঘে চীনা দূত বেদখল খাসজমি উদ্ধারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ ভূমি উপদেষ্টার বান্দরবানের লামায় সেনাবাহিনীর অভিযান, ৯ সন্ত্রাসী আটক দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু শ্রীবরদীতে মাছের ঘেরে ২ শিশুর মরদেহ, দুর্ঘটনা নাকি হত্যাকাণ্ড!

নীল আগুনের পাহাড়

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৩ এপ্রিল, ২০২১
  • ১২৫ বার পঠিত

আগ্নেয়গিরির কথা শুনলেই মনে হয় টকটকে লাল লাভা গড়ানো উত্তপ্ত পাহাড়ের কথা। কিন্তু ইন্দোনেশিয়ার জাভা অঞ্চলের ‘কাওয়াহ ইজেন’ আগ্নেয়গিরি এ ক্ষেত্রে একেবারে ভিন্ন।

দূর থেকে দেখলে মনে হয় নীল আলোর ধারা গড়িয়ে পড়ছে পাহাড়ের গা বেয়ে। স্থানীয়রা এর নাম দিয়েছেন ‘নীল আগুনের পাহাড়’!

কাওয়াহ ইজেন আগ্নেয়গিরির লাভামুখ ১০০টি। ২০০২ সালে এটি দিয়ে সর্বশেষ অগ্ন্যুৎপাত হয়েছিল। এরপরই এর বিভিন্ন অংশ থেকে অনবরত সালফার বের হতে থাকে। নীল আলোর রহস্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বিজ্ঞানীরা বলেন, এই সালফারের বাষ্প বাতাসে মেশার আগে এ থেকে নীলাভ আলো বের হয়।

রাতের বেলা এই আলো আরও জোরালো ও মোহনীয় হয়ে ওঠে। নীল আলোর এই আগ্নেয়গিরি দেখতে হলে পাড়ি দিতে হবে ১০ হাজার ফুট পাহাড়ি পথ। পূর্ব জাভা অঞ্চলের বানিওয়াঙ্গি থেকে শক্তিশালী ইঞ্জিনের গাড়িতে করে দু’ঘণ্টা পাহাড়ি পথে ছুটতে হবে। এরপর হাঁটা পথ।

তিন কিলোমিটার ওই পাহাড়ি বাঁকা পথ মাড়িয়ে তবেই দেখা মিলবে আগ্নেয়গিরির। আগ্নেয়গিরির পাদদেশে গিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সালফার সংগ্রহ করে স্থানীয় লোকজন। এগুলো বিক্রি করে তারা জীবিকা নির্বাহ করে তারা।

সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ওয়ালি উল্লাহ
নির্বাহী সম্পাদক
নিউজ রুম :০২-৯০৩১৬৯৮
মোবাইল: 01727535354, 01758-353660
ই-মেইল: editor@sristybarta.com
© Copyright 2023 - SristyBarta.com
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102